Different Schemes of West Bengal GovernmentDifferent Schemes of West Bengal Government

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প (Different Schemes of West Bengal Government) : বর্তমান দিনে গরীব মানুষের পাশে দাঁড়াতে রাজ্য ও কেন্দ্র প্রত্যেক সরকারই একের পর এক সরকারী প্রকল্প উদ্বোধন করেই চলেছে। দারিদ্রসীমার নীচে থাকা পরিবারগুলির জন্য একাধিক Government Schemes এনেছে। যার মাধ্যমে এই রাজ্যের হকার থেকে শুরু করে ছাত্র-ছাত্রীরা সকলেই উপকৃত হয়েছে। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কর্তৃক সৃষ্ট বিভিন্ন প্রকল্পগুলি হল, কন্যাশ্রী স্কিম, সবুজ সাথী প্রকল্প, রূপশ্রী প্রকল্প, স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্প, যুবশ্রী প্রকল্প, জয় বাংলা প্রকল্প, বাংলা যুবশক্তি, বিশ্ববাংলা প্রকল্প, শিক্ষাশ্রী প্রকল্প, গতিধারা স্কিম, উৎকর্ষ বাংলা, গীতাঞ্জলি স্কিম, খাদ্য সাথী প্রকল্প, সবুজশ্রী স্কিম, মানবিক স্কিম, লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্প, যোগ্য শ্রী প্রকল্প, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড।

বিষয় সূচী

কন্যাশ্রী প্রকল্প (Kanyashree Scheme)

এই রাজ্যের বহু মানুষেরা আর্থিক অভাবের জন্য মেয়েদের স্কুলে পাঠান না। এমনকি অল্প বয়সেই তাদের বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়। মেয়েদের মধ্যে শিক্ষার প্রচলন এবং বাল্যবিবাহকে বন্ধ করার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিশেষ উদ্যোগ হল কন্যাশ্রী প্রকল্প। এই স্কিম এর মাধ্যমে ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী বালিকাদের বছরে ১ হাজার টাকা এবং ১৮ বছর পর এককালীন ২৫ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা দান করা হয়। এই প্রকল্পটি জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অধিদপ্তর এবং ইউনিসেফ দ্বারা আন্তর্জাতিক মাপের স্বীকৃতি লাভ করেছে।

সবুজ সাথী প্রকল্প (Sabooj Sathi Scheme)

অনেক সময় ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুল বাড়ি থেকে অনেক দূরে হওয়ার জন্য তারা সঠিক সময় পৌঁছাতে পারেন না। আর পায়ে হেঁটে স্কুলে আসা সম্ভাবও হয় না । এই কারণে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাত্রছাত্রীদের জন্য সাইকেল প্রদান করার ব্যবস্থা করেন। এই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে সবুজ সাথী প্রকল্প। সবুজ সাথী প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারি স্কুলে নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীতে অধ্যায়নরত ছাত্রছাত্রীরা সাইকেল পেয়ে থাকে।

রূপশ্রী প্রকল্প (Rupashree Scheme)

রূপশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া শ্রেণীদের মেয়ের বিবাহের সময় এককালীন ২৫ হাজার টাকা পাওয়ার ব্যবস্থা করেন। যে সমস্ত পরিবার অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে রয়েছেন তারা জানেন মেয়ের বিবাহের সময় কতটা অর্থনৈতিক সাপোর্টের প্রয়োজন হয়। আর ওই সময় যদি পঁচিশ হাজার টাকা পাওয়া যায় তাহলে গরিব পরিবার গুলি অনেকটাই উপকৃত হয়।

স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্প (Swasthya Sathi Scheme)

পশ্চিমবঙ্গের মানুষের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে পশ্চিমবঙ্গ সরকার স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর ব্যবস্থা করেছে। এই স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর মাধ্যমে রাজ্যের পরিবারগুলি ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্য বীমার পরিষেবা পেতে পারে। পরিবারের মহিলার নামে এই স্বাস্থ্য সাথী কার্ড ইস্যু করা হয়। পরিবারের আর বাকি সদস্যদের নাম ওই কার্ডের মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত থাকে।

যুবশ্রী প্রকল্প (Yuvasree Scheme)

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রকল্প যুবশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে এই রাজ্যের বেকার যুবক-যুবতীরা ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়স পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা পায়। এই প্রকল্পের একমাত্র লক্ষ্য হল কর্মসংস্থান তৈরি করা এবং কর্মের জন্য উদ্যোগী ছেলেমেয়েদের উন্নতি করানো।

জয় বাংলা প্রকল্প (Joy Bangla Scheme)

পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা অতি দরিদ্র। এই কৃষকরা চাষের জন্য উন্নত মানের যন্ত্রপাতি, সার তেমনভাবে কিনতে পারেন না আর এই জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার জয়বাংলা প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলার কৃষকদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করে।

বাংলার যুব শক্তি (Skill Development Scheme)

একটি দেশ তথা রাজ্যের ভবিষ্যৎ হল যুবকরা। এই যুবকদের যদি দক্ষতায় উন্নয়ন করা না যায় সে ক্ষেত্রে সেই দেশ বা রাজ্যটি সার্বিক দিক থেকে অনেকটাই পিছিয়ে পড়ে। তাই যুবকদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণের জন্য রাজ্য সরকার বাংলা যুবশক্তি প্রকল্পের উদ্ভাবন ঘটিয়েছে। এই প্রকল্পটির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা ,পর্যটন এবং আইটির মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজের জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় যুবকদের।

বিশ্ব বাংলা প্রকল্প ( Biswa Bangla Scheme)

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের তৈরি করা বিশ্ব বাংলা প্রকল্পের একমাত্র লক্ষ্য হলো এই রাজ্যের তাঁত এবং হস্তশিল্পের প্রচার করা। এই প্রকল্পের মাধ্যমে কারিগরদের আর্থিক সহায়তা এবং বিপণন সহায়তা দান করা হয়।

শিক্ষাশ্রী প্রকল্প (Shikshashree Scheme)

তপশিলি জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান করা হয় শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে। এই স্কিমটির একমাত্র লক্ষ্য হলো সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের মধ্যে শিক্ষার আলো জাগিয়ে তোলা।

গতিধারা প্রকল্প (Gatidhara Scheme)

গতিধারা স্কিমের এজেন্ট হল WBTIDCL। এই রাজ্যের বাণিজ্যিক গাড়ির ক্ষেত্রে রাজ্য সরকার গাড়ির মূল্যের উপর ৩০% বা এক লক্ষ টাকা ভর্তুকি দিয়ে থাকে।

গীতাঞ্জলি (Geetanjali)

গীতাঞ্জলি স্কিম এর মাধ্যমে রাজ্য সরকার সাংস্কৃতিক বিষয়গুলির প্রচার করে থাকে। এই স্কিমের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং শিল্পীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।

উৎকর্ষ বাংলা (Utkarsh Bangla Scheme)

২০১৬ সালের ১৬ই ফেব্রুয়ারি উৎকর্ষ বাংলা যোজনাটি চালু হয়েছিল। এই রাজ্যের বাসিন্দাদের মজুরি বা স্বকর্মসংস্থান সম্পর্কিত দক্ষতা প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য এই স্কিমটি চালু করা হয়েছিল। এই স্কিমের লক্ষ্য হল কম সময়ের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দাদের দক্ষতাকে উন্নীত করা।

খাদ্য সাথী প্রকল্প ( Khadya Sathi Scheme)

এখনো পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের বহু মানুষেরা দুবেলা দু মুঠো পেট ভরে খেতে পায় না। যার ফলে তারা অপুষ্টি জনিত অসুখে ভুগতে থাকে। এই মানুষগুলির জন্য খাদ্যের যোগানের জন্য রাজ্য সরকার চালু করেছে খাদ্য সাথী প্রকল্প। পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১৬ সালের ২৭ শে জানুয়ারি খাদ্য সাথী স্কিমটি চালু করেছিল। এই স্কিমের মাধ্যমে অনগ্রসর শ্রেণী/ ফুটপাতের বাসিন্দা, আইলা, খরা ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেরা খাদ্য সামগ্রী পেয়ে থাকে।

সবুজ শ্রী (Saboojsree Scheme)

পশ্চিমবঙ্গ কে সবুজের রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চালু করেছিলেন সবুজশ্রী প্রকল্পের। পরিবেশ সচেতনতা বাড়াতে এবং তরুণ প্রজন্মের কাছে পরিবেশ ও সমাজ এর মূল্য বোঝানোর জন্যই সবুজ শ্রী প্রকল্পের উদ্ভাবন করা হয়েছে ।

মানবিক প্রকল্প (Manabik Scheme)

সাধারণ মানুষের পক্ষে এক জায়গা থেকে অপর জায়গায় চলাফেরা বা জীবিকা নির্বাহ করা খুবই সহজ কিন্তু যে মানুষেরা প্রতিবন্ধী তাদের শিক্ষা পাওয়া এমন কি জীবিকা নির্বাহ করা তাদের কাছে খুবই কষ্টদায়ক। সেই কারণে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার সাহায্যের হাত এই রাজ্যের প্রতিবন্ধী মানুষদের দিকে বাড়িয়ে দিয়েছেন। এই স্কিমের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের শিক্ষা প্রশিক্ষণ এবং জীবিকা নির্বাহের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প (Lakshmir Bhandar Scheme)

পশ্চিমবঙ্গের মহিলারা বেশিরভাগ গৃহবধূ । এই রাজ্যের মহিলাদের আর্থিক সুবিধা প্রদানের জন্য রাজ্য সরকার চালু করেছে লক্ষ্মীর ভান্ডার নামে একটি প্রকল্প। লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের মাধ্যমে জেনারেল ক্যাটাগরির মহিলাদের প্রতি মাসে ৫০০ টাকা এবং এসসি এসটি ক্যাটাগরির মহিলাদের প্রতি মাসেই ১০০০ টাকা প্রদান করা হয় ।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড (Student Credit Card)

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড পশ্চিমবঙ্গ সরকার প্রদত্ত একটি স্কিম। এই স্কিমের মাধ্যমে রাজ্যের শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ উন্নত করার জন্য ঋণ দেওয়া হয়। স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা যদি ঋণ গ্রহণ করে সেক্ষেত্রে ঋণের সুদও খুব কম। বার্ষিক ৪% হারে সুদ দিতে হয়। আর এই প্রকল্পের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবে।

যোগ্যশ্রী প্রকল্প (Jogyasree Scheme)

সম্প্রতি ২০২৪ সালের ৮ই জানুয়ারি ধনধান্য প্রেক্ষাগৃহে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যোগ্যশ্রী নামে একটি প্রকল্পের ঘোষনা করেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে তপশিলি জাতি, আদিবাসী ছাত্র ছাত্রীরা খুবই উপকৃত হবে। এই বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা এই প্রকল্পের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি চাকরির প্রশিক্ষণ পাবেন। তবে শুধু সরকারি চাকরি নয় এই প্রকল্পের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা বিনামূল্যে WBJEE, NEET, JEE পরীক্ষার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবে।

দুয়ারে সরকার প্রকল্প (Duare Sarkar Scheme)

আগে পশ্চিমবঙ্গবাসীদের বিভিন্ন কাজের জন্য সরকারি অফিসে গিয়ে দিনের পর দিন ছোটাছুটি করতে হতো। তবে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দুয়ারে সরকার প্রকল্প চালু হওয়ার পর থেকে এই সমস্যার সমাধান প্রায় শেষ হয়েছে বলা চলে। দুয়ারে সরকার প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের মানুষজন বহু সরকারি পরিষেবা সহজেই পেয়ে থাকে।

রাজ্য সরকারের এই প্রকল্প গুলির পাশাপাশি কেন্দ্র সরকারও গরীব মানুষের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প এনেছে। কারণ দারিদ্রসীমার নীচে থাকা পরিবারগুলিরও জীবনের মূল্য আছে এবং দেশের মেয়েদের সুরক্ষা থেকে শিক্ষা, সমস্ত বিষয়ে সমান গুরুত্ব দিয়ে, তাই আলাদা আলাদা প্রকল্প এনেছে কেন্দ্র ।

পেনশন প্রকল্প (Pension Scheme)

মহিলাদের জন্য পেনশন প্রকল্প চালু করেছে। ষাট বছরের ঊর্ধ্বে যেকোনো মহিলার অ্যাকাউন্টে টাকা চলে আসবে। আর্থিকভাবে পাশে দাঁড়াতে অটলপেনশন চালু করা হয়েছে । এই প্রকল্পে অসংরক্ষিত শ্রমিকদের নূন্যতম ১০০০ টাকা দেওয়া হয় এবং আপনি এটা বাড়িয়ে ৫০০০টাকা পর্যন্ত করতেন পারেন কারণ এটা আপনার বিনিয়োগের উপর নির্ভর করে।

জনধন যোজনা (Jan Dhan Yojana )

প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনায় যেকোনো ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। দশ বছরের ঊর্দ্ধে হলেই হলো। এই অ্যাকাউন্ট থেকে মাসে সর্বোচ্চ ১০০০০ টাকা তোলা যাবে।

কৃষকদের প্রকল্প (Schemes For Farmer)

প্রধানমন্ত্রী কৃষক সন্মান নিধি যোজনা চালু হয়েছে ছোটো কৃষকদের সাহায্যর্থে। প্রতি তিন মাসের মধ্যে এই Government Schemes এ প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে আর্থসামাজিক ব্যাবস্থায় নীচে থাকা কৃষকদের জন্য। এছাড়া রাজ্যের জন্য কৃষক বন্ধু, কেন্দ্রের জন্য কিষান বিকাশ প্রভৃতি প্রকল্প রয়েছে। যেখানে মালিক ও ভাগ চাষিরা সরকারি প্রকল্প এর মাধ্যমে সরকারী আর্থিক সাহায্য পাবেন।

রেশন কার্ড (Ration Card)

রেশন কার্ডে যে সকল পরিবারগুলোর কাছে বিপিএল কার্ড আছে সেই পরিবারগুলির জন্য ন্যাশানাল ফ্যামিলি স্কীম চালু করেছে। পরিবারের প্রধান আয় করার লোক যদি ১৮-৬৪ বছরের মধ্যে মারা যায় তাহলে কুড়ি হাজার টাকা দেওয়া হবে।
আপনার ভোটার কার্ড, আধার কার্ড, ইনকাম সার্টিফিকেট এই প্রকল্পের প্রমাণপত্রে কাজে লাগবে। তার জন্য শহরের বসবাসকারী ওই পরিবার গুলির বার্ষিক ইনকাম হবে ৫৬ হাজারের নীচে ও গ্রামে ক্ষেত্রে হতে হবে ৪৬ হাজার।

সরকারী স্কলারশিপ (Different Govt. Scholarship Program)

যেসকল ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা মাঝপথে ছেড়ে দিয়েছে তাদের ট্রেনিং দিয়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনা শুরু করেছে।পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভালো নয় কিন্তু মেধা থাকা ছেলেমেয়েদের জন্য ন্যাশানাল স্কলারশিপ চালু করেছে কেন্দ্র। যেখান ১ম থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নাম্বার থাকতে হবে। পরিবার বার্ষিক ইনকাম এক লাখের নীচে হতে হবে।

দেশ স্বাধীনের পর থেকেই বিভিন্ন সরকার ক্ষমতায় এসে দেশকে শাসন করেছে। আর এই দেশসেবা ও লোকসেবা করতে গিয়ে দেশের মানুষের জন্য বিভিন্ন প্রকল্পের সূচনা করে চলেছে রাজ্য ও  কেন্দ্র সরকার | সকলের সুবিধার্থে একসাথে করে প্রকাশ করলাম ।

By Amit Kumar Basak

উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী অমিত এখন বেসরকারী চাকুরীরত । পড়াশোনার পাশাপাশি লেখাটাও তার একটা নেশার মধ্যে পরে ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *